ঢাকা ০৮:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ!

অনলাইন ডেস্ক:: গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্ণি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বাদশা মুন্সীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী।

বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এ সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, গত ২৮ মে স্ত্রীর অসুস্থতার কথা বলে জেলা শহরের নিজ বাসায় ওই নারীকে যেতে বলেন বর্ণি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বাদশা মুন্সী। পরে তিনি ওই বাসায় গেলে কেউ না থাকার সুযোগে বাদশা মুন্সী জোর করে তাকে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ করেন। পরে সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন সময় একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় সদর থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে পুলিশ মামলা না নিয়ে আদালতে মামলা করতে বলে। পরে গত ১৫ জুলাই গোপালগঞ্জ নারী ও শিশু নিয্যাতন আদালতে মামলা দায়ের করি।

এরপর থেকে বাদশা মুন্সী তার লোকজন দিয়ে বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানান ভুক্তভোগী ওই নারী।

Tag :
About Author Information

Barta Times bd

জনপ্রিয়

নলছিটিতে সেই পরকীয়া প্রেমিক প্রেমিকা অবশেষে পুলিশের খাঁচায়

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ!

আপডেট সময় : ০৬:০১:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক:: গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্ণি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বাদশা মুন্সীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী।

বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এ সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, গত ২৮ মে স্ত্রীর অসুস্থতার কথা বলে জেলা শহরের নিজ বাসায় ওই নারীকে যেতে বলেন বর্ণি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বাদশা মুন্সী। পরে তিনি ওই বাসায় গেলে কেউ না থাকার সুযোগে বাদশা মুন্সী জোর করে তাকে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ করেন। পরে সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন সময় একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় সদর থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে পুলিশ মামলা না নিয়ে আদালতে মামলা করতে বলে। পরে গত ১৫ জুলাই গোপালগঞ্জ নারী ও শিশু নিয্যাতন আদালতে মামলা দায়ের করি।

এরপর থেকে বাদশা মুন্সী তার লোকজন দিয়ে বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানান ভুক্তভোগী ওই নারী।